ইয়েলো ফিভারের কোন সুনির্দিষ্ট নিরাময় হয় না। তবে, উপসর্গের চিকিৎসা করে কিছুটা উপশম পাওয়া যায় ও টিকা নেওয়ার মাধ্যমে অসুখের সম্ভাবনা দূরে রাখা যায়।
You are now leaving GSK’s website and are going to a website that is not operated/controlled by GSK. Though we feel it could be useful to you,we are not responsible for the content/service or availability of linked sites. You are therefore mindful of these risks and have decided to go ahead.
Agree Agree Agree Stay
ইয়েলো ফিভার বা পীতজ্বর হল একটি প্রাণঘাতী ভাইরাসঘটিত অসুখ যা মশার একটি নির্দিষ্ট প্রজাতি কামড়ালে হয়। টিকার মাধ্যমে এই অসুখ হওয়া থেকে আটকানো যায়। টিকাকরণ সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন।
উপদ্রুত ও সংক্রামিত এলাকায় গেলে ইয়েলো ফিভারের টিকা নেওয়ার সুপারিশ করা হচ্ছে।
আপনি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই টিকার (ভ্যাক্সিনেশন) ডোজ মিস করেন, তাহলে আপনি ক্যাচ-আপ টিকার (ভ্যাক্সিনেশন) জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
ইয়েলো ফিবারের টিকা সম্পর্কে আপনার শিশু রোগ বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করুন।
ইয়েলো ফিভার হল একটি প্রাণঘাতী ভাইরাসঘটিত অসুখ যা মশার একটি নির্দিষ্ট প্রজাতি- এডিস ইজিপ্টি- থেকে ছড়ায়, যেটি ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ফিভার ছড়ানোর জন্যেও দায়ী। প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ সহজে ধরা পড়ে না এবং ম্যালেরিয়া বা হেপাটাইটিস বলে ভুল হতে পারে। এই অসুখের কোন নির্দিষ্ট নিরাময় নেই। তবে, উপসর্গের চিকিৎসা করে ও জটিলতা নিয়ন্ত্রণে রেখে কিছুটা উপশম পাওয়া যেতে পারে।
ইয়েলো ফিভারের ভাইরাস বহন করা মশার কামড় থেকে এই অসুখ ছড়ায়। এডিস ও হিমোগগাস প্রজাতির মশারা জঙ্গল, আধা-বসবাসযোগ্য এলাকা ও শহরাঞ্চলে বংশবিস্তার করে, যেখানে এই ভাইরাস বাঁদর, মানুষ ও উভয়ের মধ্যে পালা করে সংক্রামিত হয়।
এডিস ইজিপ্টি মশা এই ভাইরাস বাঁদর ও মানুষের কাছ থেকে পায়। যখন এই মশা একটি ভাইরাস আক্রান্ত বাঁদর বা মানুষকে কামড়ায়, তখর সেটির দেহেও এই ভাইরাস সংক্রামিত হয়। যখন আক্রান্ত মশা অন্য মানুষ বা বাঁদরকে কামড়ায় তখন এই ভাইরাস হোস্টের দেহেও ছড়িয়ে পড়ে, তাকে অসুস্থ করে তোলে।
ইয়েলো ফিভার ছোঁয়া বা ত্বকের সংস্পর্শ থেকে ছড়ায় না।
হোস্টের দেহে অন্ততপক্ষে তিন থেকে ছয় দিন পরে ইয়েলো ফিভার তৈরি হয়, এই সময়ে ব্যক্তি কোন উপসর্গ দেখতে পান না। তিন থেকে ছয় দিন পরে, হোস্ট মৃদু উপসর্গ অনুভব করা শুরু করেন:
এই উপসর্গগুলি সাধারণত কয়েক দিন থাকে। যদি কিছু দিন পরে এগুলি আবার ফিরে আসে, তাহলে অসুখ ক্ষতিকর পর্যায়ে চলে যায় এবং প্রাণঘাতী হতে পারে। গুরুতর ক্ষেত্রে, দেখা দেবে:
উপদ্রুত ও সংক্রামিত এলাকায় গেলে ইয়েলো ফিভারের টিকা নেওয়ার সুপারিশ করা হচ্ছে।
নয় মাসের বেশী বয়সী বাচ্চারা ইয়েলো ফিভারের টিকা নিতে পারবে।
তবে, আরও জানার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে নিন।
ইয়েলো ফিভারের টিকার সম্ভাব্য পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার মধ্যে জ্বর, পেশীর ব্যাথা এবং ইঞ্জেকশন নেওয়ার স্থানে যন্ত্রণা ও ফোলাভাব থাকবে।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া একটানা থেকে গেলে, ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
ইয়েলো ফিভারের কোন সুনির্দিষ্ট নিরাময় হয় না। তবে, উপসর্গের চিকিৎসা করে কিছুটা উপশম পাওয়া যায় ও টিকা নেওয়ার মাধ্যমে অসুখের সম্ভাবনা দূরে রাখা যায়।
গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড দ্বারা একটি জনসচেতনতামূলক উদ্যোগ। ডাঃ অ্যানি বেসান্ট রোড, ওয়ারলি, মুম্বাই 400 030, ভারত।
এই উপাদানে উপস্থিত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ সচেতনতার জন্য। এই উপাদান অন্তর্ভুক্ত কিছুই চিকিৎসা পরামর্শ গঠন. যেকোনো চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রশ্ন, আপনার অবস্থা সম্পর্কে আপনার যে কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকতে পারে তার জন্য অনুগ্রহ করে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। টিকা (ভ্যাক্সিনেশন) দেওয়ার জন্য নির্দেশিত রোগের তালিকা সম্পূর্ণ নয়, সম্পূর্ণ টিকাদানের (ভ্যাক্সিনেশন) সময়সূচীর জন্য অনুগ্রহ করে আপনার শিশুর শিশু বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। এই উপাদানটিতে দেখানো ডাক্তার শুধুমাত্র চিত্রিত উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ইনি একজন পেশাদার মডেল। রোগের উপস্থাপনা আইকন/ছবি এবং অ্যানিমেশন শুধুমাত্র উদাহরণের উদ্দেশ্যে।