বর্তমানে জাপানী এনসেফালাইটিসের সুনির্দিষ্ট কোন নিরাময় নেই। তবে, ওষুধ, ফ্লুইড, ও অক্সিজেন দিয়ে উপসর্গের চিকিৎসা করা হয়, যাতে রোগী সংক্রমণের মোকাবিলা করতে পারেন।
You are now leaving GSK’s website and are going to a website that is not operated/controlled by GSK. Though we feel it could be useful to you,we are not responsible for the content/service or availability of linked sites. You are therefore mindful of these risks and have decided to go ahead.
Agree Agree Agree Stayজাপানী এনসেফালাইটিস হল একটি ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত অসুখ যা মশার কামড় থেকে ছড়ায়। এই অসুখ টিকার মাধ্যমে রোধ করা যায়।
আপনি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই টিকার (ভ্যাক্সিনেশন) ডোজ মিস করেন, তাহলে আপনি ক্যাচ-আপ টিকার (ভ্যাক্সিনেশন) জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
জাপানী এনসেফালাইটিসের টিকা সম্পর্কে আপনার শিশু রোগ বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করুন।
জাপানী এনসেফালাইটিস হল ফ্ল্যাভিভাইরাসের কারণে ঘটা এক ধরণের সংক্রামক অসুখ। এই অসুখ ভাইরাসে আক্রান্ত মশার কামড় থেকে ছড়ায়। সংক্রমণের প্রাথমিক উৎস হল শূকর ও পাখি যারা এই ফ্ল্যাভিভাইরাসে আক্রান্ত হয়, মশা যখন এগুলিকে কামড়ায় তখন সেটির মাধ্যমে এদের দেহ থেকে ভাইরাস সংক্রামিত হয়। এই অসুখের কারণে মস্তিষ্ক স্ফীত হয়ে যায় অথবা জটিল ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা চিরস্থায়ী হতে পারে। এই ভাইরাস বহনকারী মশারা সাধারণত ক্রান্তীয় অঞ্চলে বংশবৃদ্ধি করে যা গ্রামাঞ্চল ও শহরাঞ্চল উভয়ই হতে পারে, বিশেষ করে জলাভূমি, শূকরের খামার ও ধানক্ষেতে এগুলি বেশী জন্মায়।
তীব্র জটিলতা তৈরি হওয়া চারটি কেসের মধ্যে একটি কেসে সংক্রমণের কারণে মৃত্যু ঘটে।
এই ভাইরাসঘটিত অসুখটি মশার মাধ্যমে প্রাণী থেকে মানুষে ছড়ায়। শূকর ও পাখি হল এই ভাইরাসের প্রাথমিক বাহক। যখন মশা একটি ভাইরাস আক্রান্ত পশু বা পাখিকে কামড়ায়, সেটিও ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়। এবার, যদি এই আক্রান্ত মশাটি মানুষকে কামড়ায়, তাহলে মানুষের দেহেও ভাইরাস ছড়িয়ে গিয়ে সংক্রমণ ঘটবে।
মানুষের সংস্পর্শ বা এঁটো খাবার ও পানীয় থেকে এই ভাইরাস ছড়ায় না।
এই অসুখে আক্রান্ত বেশীরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই কোন উপসর্গ দেখা যায় না, বা দেখা গেলেও তা খুব হালকা হয়, যেমন, মাথা যন্ত্রণা বা বমি বমিভাব। এই উপসর্গগুলিকে সাধারণত ভুল করে ফ্লু ভেবে নেওয়া হয়।
তবে, জাপানী এনসেফালাইটিসে আক্রান্ত অতি স্বল্প সংখ্যক ব্যক্তির ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি হয়ে মাথা পর্যন্ত সংক্রমণ ছড়িয়ে যায়। বিরল ক্ষেত্রে রোগী এই উপসর্গগুলি দেখতে পাবেন:
তীব্র জটিলতায় আক্রান্ত ব্যক্তি যদি বেঁচে যান, তাহলে মস্তিষ্কের চিরস্থায়ী ক্ষতি, একটি বা দুটি হাত/পায়ের পক্ষাঘাত, দুর্বল পেশী, পেশীর আকস্মিক স্পন্দন ইত্যাদি ভোগ করেন।
জাপানী এনসেফালাইটিসের টিকা সাধারণত দুই মাস ও তার বেশী বয়সী শিশুদের দিতে বলা হয়।
তবে, আরও জানার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন।
টিকা নেওয়া ব্যক্তির ক্ষেত্রে মৃদু ও স্বল্পস্থায়ী পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা যায় , যেমন:
যদি এই পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াগুলি একটানা থেকে যায়, আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বর্তমানে জাপানী এনসেফালাইটিসের সুনির্দিষ্ট কোন নিরাময় নেই। তবে, ওষুধ, ফ্লুইড, ও অক্সিজেন দিয়ে উপসর্গের চিকিৎসা করা হয়, যাতে রোগী সংক্রমণের মোকাবিলা করতে পারেন।
গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড দ্বারা একটি জনসচেতনতামূলক উদ্যোগ। ডাঃ অ্যানি বেসান্ট রোড, ওয়ারলি, মুম্বাই 400 030, ভারত।
এই উপাদানে উপস্থিত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ সচেতনতার জন্য। এই উপাদান অন্তর্ভুক্ত কিছুই চিকিৎসা পরামর্শ গঠন. যেকোনো চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রশ্ন, আপনার অবস্থা সম্পর্কে আপনার যে কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকতে পারে তার জন্য অনুগ্রহ করে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। টিকা (ভ্যাক্সিনেশন) দেওয়ার জন্য নির্দেশিত রোগের তালিকা সম্পূর্ণ নয়, সম্পূর্ণ টিকাদানের (ভ্যাক্সিনেশন) সময়সূচীর জন্য অনুগ্রহ করে আপনার শিশুর শিশু বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। এই উপাদানটিতে দেখানো ডাক্তার শুধুমাত্র চিত্রিত উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ইনি একজন পেশাদার মডেল। রোগের উপস্থাপনা আইকন/ছবি এবং অ্যানিমেশন শুধুমাত্র উদাহরণের উদ্দেশ্যে।